বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৬
রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬
Top 12 free Online tools for Optimize & Compress your Images and Photos
Top 12 free Online tools for Optimize & Compress your Images and Photos
Top 12 free Online tools for Optimize & Compress your Images and Photos আমরা প্রতিদিন কম বেশী ছবি তুলি এবং তা ফেইসবুক, টুইটর,...
Top 12 free Online tools for Optimize & Compress your Images and Photos
আমরা প্রতিদিন কম বেশী ছবি তুলি এবং তা ফেইসবুক, টুইটর, গুগুল প্লাস এর মত সোসাইল সাইট গুলো তো আপলোড করি। আমাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করি। এ ছাড়া ও বিভিন্ন কাজে ব্যবহারের জন্য আমরা ছবি তুলি এবং ডকুমেন্ট হিসাবে রাখি। এসব ছবির সাইজ অনেক সময় ১ মেগাবাইট (MB) থেকে ১০মেগাবাইট বা আরো বেশী হয়। এসব ছবি আমাদের মোবাইল, অনলাইন, কম্পিউটার সেভ করে রাখি। যদি এসব ছবি আমরা কখন ও ই-মেইল করতে চাই তখন দেখা যায় ২০০/৩০০ মেগাবাইট বেশি। তখন এক সাথে ই-মেইল করা যায় না। এসব সমস্যা সহজে সমাধান করা যায় কিছু সফটওয়্যার বা টুলস ব্যবহার করে। কিছু সফটওয়্যার বা টুলস আমাদের কম্পিউটার বা মোবাইলে ইন্সটল করে সহজে ইমেজ বা ছবির সাইজ কমিয়ে নেয়া যায়। যা অনেক সময় ছবির গুনগত মান ঠিক রেখে ৯০% সাইজ কমানো যায়।
আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব সফটওয়্যার বা টুলস আমাদের কম্পিউটার বা মোবাইলে ইন্সটল না করে ও কিভাবে ছবির সাইজ বা মেগাবাইট কমানো যায়। এটা খুব সহজ কিন্তু তার জন্য প্রয়োজন আপনার ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে। অনলাইনের মাধ্যেমে কিছু ওয়েবসাইট তাদের ফ্রি টুলস ব্যবহার করে খুব সহজে যে কোন ছবি সাইজ বা মেগাবাইট কমানো যায়। ছবি অপটিমাইজ এবং কমপ্রেস টিলস ব্যবহার করতে পারেন ওয়েব ডিজাইনার এবং ওয়েব ডেভলেপার। ওয়েবসাইটের জন্য ইমেজ বা ছবি অপটিমাইজ এবং কমপ্রেস করার প্রয়োজন হয়। ছবি অপটিমাইজ এবং কমপ্রেস জন্য নিম্মে ১২ টি ওয়েবসাইট লিংক দেওয়া হলঃ
1. Convert Image
Convert Image ওয়েব সাইটির টুলস ব্যবহার করে JPEG, JPG, BMP, WBMP, PNG, GIF, PSD, PSB, TIF & PDF বিভিন্ন রকমের ফরমেট এর ছবি অপটিমাইজ এবং কমপ্রেস করে সাইজ কমানো যায়। এতে সহজে ছবি ই-মেইল এ আপলোড করা যায় এবং ওয়েব সাইট ও দ্রুত লোড হয়। সুতরাং ছবি অপটিমাইজ এবং কমপ্রেস করে আপনারদের পছন্দমত ব্যবহার করুন। এতে আপনার ওয়েবসাইট দ্রুত লোড হবে এবং কম জায়গা ব্যবহার হবে।
2. Compressor
Compressor: এ ওয়েব সাইটির টুলস ব্যবহার করে JPEG, PNG, GIF, or SVG ফরমেট এর ছবি , অপটিমাইজ এবং কমপ্রেস করে সাইজ ৯০% পযন্ত কমানো যায়।
Kraken:এ ওয়েব সাইটির টুলস ফ্রি ব্যবহার করে ও JPEG, PNG, GIF or SVG ফরমেট এর ছবি অপটিমাইজ এবং কমপ্রেস করে সাইজ কমানো যায়।
4. CompressJpeg
CompressJpeg:এ ওয়েব সাইটির টুলস ফ্রি করে ও শুধু JPEG ফরমেট এর ছবি অপটিমাইজ এবং কমপ্রেস করে সাইজ কমানো যায়
5. CompressNow
CompressNow এ ওয়েব সাইটির টুলস ফ্রি ব্যবহার করে ও JPEG, PNG, GIF ফরমেট এর ছবি অপটিমাইজ এবং কমপ্রেস করে সাইজ কমানো যায়।
TinyPNG এ সাইটির টুলস ফ্রি ব্যবহার করে ও JPEG & PNG ফরমেট এর ছবি অপটিমাইজ এবং কমপ্রেস করে সাইজ কমানো যায়।
OptimiZilla: এ সাইটির টুলস ফ্রি ব্যবহার করে ও JPEG & PNG ফরমেট এর ছবি অপটিমাইজ এবং কমপ্রেস করে সাইজ কমানো যায়।
JPEG-Optimizer সাইটির টুলস ফ্রি ব্যবহার করে ও JPEG ফরমেট এর ছবি রিসাইজ এবং কমপ্রেস করে যায়।
9. Web Resizer
Web Resizer:এ সাইটির টুলস ফ্রি ব্যবহার করে ছবি এডিটিং, রিসাইজ এবং কমপ্রেস করে যায়।
ShrinkPictures: এ সাইটির টুলস ফ্রি ব্যবহার করে ছবি অপটিমাইজ এবং কমপ্রেস করে যায়।
11. Compress Photos
Compress.photos: সাইটির টুলস ফ্রি ব্যবহার করে ৫০মেগাবাইট সাইজের JPEG, JPG & PNG ফরমেট এর ছবি অপটিমাইজ এবং কমপ্রেস করে যায়। এ ওয়েব সাইটে আনলিমিটে ছবি আপলোড এবং কমপ্রেস করে যায়।
12. Resize Photos
Resize Photos: এ সাইটির টুলস ফ্রি ব্যবহার করে JPEG, BMP, PNG, GIF & PSD ফরমেট এর ছবি রিসাইজ, অপটিমাইজ এবং কমপ্রেস করে যায়।
বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬
Facebook Info in Bangla
Facebook Info in Bangla
ফেইসবুক (ইংরেজিঃFacebook) সামাজিক যোগাযোগ সাইট গুলোর মধ্যে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট হল Faceboo...
সামাজিক যোগাযোগ সাইট গুলোর মধ্যে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট হল Facebook। দিন দিন এর জনপ্রিয়তা বাড়ছে। বাংলাদেশে ও এর জনপ্রিয়তা বাড়ছে। মার্ক জুকারবার্গ, হার্ভার্ড এ তার ২য় বর্ষ চলাকালীন সময়ে, অক্টোবর ২৮, ২০০৩ এ তৈরি করেন ফেসবুকের পূর্বসূরি সাইট ''ফেসম্যাস''। এতে তিনি হার্ভার্ডের ৯ টি হাউস এর শিক্ষার্থীদের ছবি ব্যাবহার করেন। তিনি দুইটি করে ছবি পাশাপাশি দেখান এবং হার্ভার্ডের সব শিক্ষারথিদের ভোট দিতে বলেন। কোন ছবিটি হট আর কোনটি হট নয়। 'হট অর নট'। এজন্য মার্ক জুকারবার্গ হার্ভার্ডের সংরক্ষিত তথ্য কেন্দ্রে অনুপ্রবেশ বা হ্যাঁক করেন। ফেসম্যাস সাইট এ মাত্র ৪ ঘণ্টায় ৪৫০ ভিজিটর ২২০০০ ছবিতে অন লাইন এর মাধ্যমে ভোট দেন।
২০০৪
ফেসম্যাস হতে অনুপ্রানিত হয়ে ২০০৪ এর জানুয়ারিতে মার্ক তার নতুন সাইট এর কোড লেখা শুরু করেন এবং ফেব্রুয়ারিতে হার্ভার্ডের ডরমিটরিতে দিফেসবুক.কম (thefacebook.com) এর উদ্বোধন করেন।
শীঘ্রই মার্ক জাকারবার্গ এর সাথে যোগ দেন ডাস্টিন মস্কোভিৎজ (প্রোগ্রামার), ক্রিস হুগেস ও এডোয়ার্ডো স্যাভেরিন (ব্যবসায়িক মুখপাত্রও) এবং অ্যান্ডরু ম্যাককলাম (গ্রাফিক্ আর্টিস্ট)। জুনে প্যালো আল্টোতে অফিস নেওয়া হয়। ডিসেম্বরে ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১ মিলিয়ন বা ১০ লাখে পৌঁছায়।
২০০৫
আগস্টে ‘দ্য ফেসবুক ডটকম’ নাম পরিবর্তন করে কোম্পানির নাম রাখা হয় শুধু ‘ফেসবুক’ (Facebook)। ডিসেম্বরে ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫.৫ মিলিয়ন। এ সময় Accel পার্টনার্স থেকে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল মধ্যে ১২.৭ মিলিয়ন ডলার উপার্জন করে।এ সময় প্রায় ৮০০ কলেজ নেটওয়ার্ক সাপোর্ট করতে সমর্থ হয় ফেসবুক। এ বছর ছবি যোগ করার সুবিধা চালু করেন।
২০০৬
কৌশলগত কারনে আগস্টে ফেসবুকের সঙ্গে মাইক্রোসফট সম্পর্ক স্থাপন করে। সেপ্টেম্বর থেকে সর্বসাধারণের জন্য ফেসবুক উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। আগে শুধু বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মীরাই ছিলেন এর ব্যবহারকারী। ডিসেম্বরে ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়ায় ১২ মিলিয়ন বা এক কোটি ২০ লাখে। বন্ধু বানানোর পদ্ধতি এবং মোবাইল ফোন থেকে ব্যবহারের সেবা চালু করেন। Facebook ২০০৬ নতুন সংযুক্ত করে Work নেটওয়ার্ক, Development platform, Notes, News Feed ও Mini-Feed এর সাথে কিছু অতিরিক্ত privacy controls, Share feature এবং registration সকলের জন্য উম্মুক্ত করে দেয়।
২০০৭
ফেব্রুয়ারী ভার্চুয়াল গিফট শপ চালু হয়। অক্টোবরে ব্যবহারকারীর সংখ্যা পৌঁছায় ৫০ মিলিয়ন বা ৫ কোটি। এ সময় ২ মিলিয়ন কানাডিয়ান এবং ১ মিলিয়ন ব্রিটিশ ব্যবহারকারী যুক্ত হয় ফেইসবুকে। এ বছর ফেইসবুকে নতুন করে সংযুক্ত করে adds network portals, Marketplace application, F8 event, Facebook Platform for Mobile, Facebook অর্জন করে startup Parakey এবং Facebook Ads।
২০০৮
কানাডা ও ব্রিটেনের পর ফেব্রুয়ারিতে ফ্রান্স ও স্পেনে ফেসবুকের ব্যবহার শুরু হয়। এপ্রিলে ফেসবুক চ্যাট চালু হয়। আগস্টে ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়ায় ১০০ মিলিয়নে বা ১০ কোটিতে। Facebook আপডেট করে Friend List privacy। Facebook এ যুক্ত হয় German ভাষা, Facebook Chat, ২১ টি ভাষায় লাঞ্চ করে Translation application এবং Facebook Connect উম্মুক্ত করা হয়।
২০০৯
জানুয়ারীতে ব্যবহারকারী ১৫ কোটি। ডিসেম্বরে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৩৫০ মিলিয়ন বা ৩৫ কোটিতে। ফেইসবুকের Photos application খুবে জনপ্রিয় । Photos application এর মাধ্যমে ব্যবহারকারী যত খুশি ছবি আপলোড করতে পারে। ফটো এ্যালবাম এ ৬০ টি করে ফটো রাখার লিমিট ছিল। সেটা ২০০৯ মে মাসে ৬০ থেকে বৃদ্ধি করে ২০০ ফটো প্রতি এ্যালবাম রাখার লিমিট করে। এ বছর Facebook Usernames, “Like” feature সংযুক্ত করে।
২০১০
ফেব্রুয়ারীতে ছিল ৪০ কোটি, জুলাইয়ে সেই সংখ্যা ৫০ কোটি ছাড়িয়ে যায়। আর ডিসেম্বরে এ সংখ্যা ৫৫ কোটি। এ সময় ফেইসবুক ভেলু হয় ৪১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার । সেই সাথে Google এবং Amazon.com পর আমেরিকার ৩য় বৃহত্তম ওয়েব কোম্পানির স্থান দখল করে।
২০১১
ফেইসবুকের প্রধান অফিস সান মাক্রোসিস্টেম এর ক্যাম্পাসে Menlo Park, California তে মার্চে পরিবর্তন করে। এ সময় প্রতি ১৩ জনের মধ্যে ১ জনে ব্যবহার করে। ৫০০ মিলিয়ন ব্যহারকারীর মধ্যে ২৫০ মিলিয়ন প্রতিদিন ব্যবহার করে। এ বছর থেকে শুরু করে লাইভ ভয়েচ কল সার্ভিস ভায়া ফেইসবুক চ্যাট। ৬ জুলাই থেকে শুরু করে ভিডিও কলিং সার্ভিস ফেইসবুক প্রযুক্তি পার্টনার স্কাইপির মাধ্যমে। মোট ব্যহারকারীর ৫০%। ২০১১ শেষে মোট ফেইসবুকের ব্যহারকারীর ৮৪৫ মিলিয়ন ।
২০১২
ফেইসবুক অক্টোবর এ প্রতি মাসে ১০০ কোটি বা ১ বিলিয়ন নিয়মিত ব্যবহারকারী মাইল ফলক অর্জন করে । অগাস্ট মাসে ৬০০ মিলিয়ন মোবাইল ব্যবহারকারী রের্কড অন্তভুক্ত হয়। ই-মার্কেটার তথ্য মতে ২৫ থেকে ৩৪ বছর বয়সের ফেইসবুক ব্যবহারকারী সংখ্যা ২৯.৭% । ২০১২ ফেইসবুক শেয়ার বাজারে তাদের IPO ছাড়ে। IPA শেয়ার মূল্য নির্ধারন $38 ডলার। এ সময় কোম্পানীর মোট ভ্যালু হয় $104 বিলিয়ন। ২০১২ সালে শেয়ার বিক্রি করে ফেইসবুক মোট আয় করে $5 বিলিয়ন। ২০১২ সালের হিসাব অনুযায়ী ফেসবুকের মালিকানা নিম্নরূপ:
২০১১
ফেইসবুকের প্রধান অফিস সান মাক্রোসিস্টেম এর ক্যাম্পাসে Menlo Park, California তে মার্চে পরিবর্তন করে। এ সময় প্রতি ১৩ জনের মধ্যে ১ জনে ব্যবহার করে। ৫০০ মিলিয়ন ব্যহারকারীর মধ্যে ২৫০ মিলিয়ন প্রতিদিন ব্যবহার করে। এ বছর থেকে শুরু করে লাইভ ভয়েচ কল সার্ভিস ভায়া ফেইসবুক চ্যাট। ৬ জুলাই থেকে শুরু করে ভিডিও কলিং সার্ভিস ফেইসবুক প্রযুক্তি পার্টনার স্কাইপির মাধ্যমে। মোট ব্যহারকারীর ৫০%। ২০১১ শেষে মোট ফেইসবুকের ব্যহারকারীর ৮৪৫ মিলিয়ন ।
২০১২
ফেইসবুক অক্টোবর এ প্রতি মাসে ১০০ কোটি বা ১ বিলিয়ন নিয়মিত ব্যবহারকারী মাইল ফলক অর্জন করে । অগাস্ট মাসে ৬০০ মিলিয়ন মোবাইল ব্যবহারকারী রের্কড অন্তভুক্ত হয়। ই-মার্কেটার তথ্য মতে ২৫ থেকে ৩৪ বছর বয়সের ফেইসবুক ব্যবহারকারী সংখ্যা ২৯.৭% । ২০১২ ফেইসবুক শেয়ার বাজারে তাদের IPO ছাড়ে। IPA শেয়ার মূল্য নির্ধারন $38 ডলার। এ সময় কোম্পানীর মোট ভ্যালু হয় $104 বিলিয়ন। ২০১২ সালে শেয়ার বিক্রি করে ফেইসবুক মোট আয় করে $5 বিলিয়ন। ২০১২ সালের হিসাব অনুযায়ী ফেসবুকের মালিকানা নিম্নরূপ:
- মার্ক জাকারবার্গ: ২৮%,[৯]
- এক্সেল পার্টনার্স: ১০%,
- মেইল.আরইউ: ১০%,[১০]
- ডাস্টিন মস্কোভিটজ: ৬%,
- এডুয়ার্ডো স্যাভেরিন: ৫%,
- শণ পার্কার: ৪%,
- পিটার থিয়েল: ৩%,
- গ্রেলক পার্টনার্স: ১ থেকে ২% প্রত্যেকে
- মেরিটেক ক্যাপিটাল পার্টনার্স: ১ থেকে ২% প্রত্যেকে
- মাইক্রোসফট: ১.৩%,
- লি কা-শিং: ০.৮%,
- ইন্টারপাবলিক গ্রুপ: ০.৫ এর কম,
- বর্তমান ও প্রাক্তন কর্মচারী এবং বিভিন্ন তারকা (নাম অপ্রকাশিত): প্রত্যেকে ১% এর কম
- বাকি ৩০% বিভিন্ন কর্মচারী ও অপ্রকাশিত তারকাদের মালিকানাধীনে রয়েছে।[১১]
২০১৩
১৫ জানুয়ারী ' ফেইসবুক গ্রাফ সার্চ ' ঘোষণা করে। ১৩ই ফ্রেব্রুয়ারী থেকে লাইক বাটনের ব্যবহার শুরু করে। ৩রা এপ্রিল হোম পেইজ অবমুক্ত করে Android ডিভাইস জন্য এবং HTC প্রথম র্স্মাট মোবাইল ফোন হোম পেইজ ফ্রি লোড হয়। ১৩ই মে ফেইসবুক নিউজ পোটাল যাত্রা শুরু করে। ১২ জুন ফেইসবুক নিউজরুম পরিচয় করিয়ে দেয় ক্লিক এবল hashtags । ২০১৩ সালে ফেইসবুক এর বার্ষিক আয় হয় ১.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। নভেম্বর ২০১৩ এ ফেসবুক ঘোষণা দেয় যে তারা তাদের লাইক বাটনের ডিজাইন পরিবর্তন করবেন। নতুনভাবে ডিজাইন করা লাইক বাটনে ব্যবহার করা হয়েছে ফেসবুকের এফ লেখা নিজস্ব লোগো। এতে আগের লাইক বাটনের বৃদ্ধাঙ্গুলের ছবিটি না থাকলেও থাকছে ফেসবুকের নিজস্ব লোগোর ছবি। নীলের ওপর সাদার পরিবর্তে সাদার ওপর নীল রঙে তৈরি করা হয়েছে নতুন লাইক বাটনটি।
২০১8
২০১৪ এ ফেইসবুকের ১০ বৎসর পুর্ণ হয়। এ বছরের শুরু প্রতি মাসে ১.২৩ বিলিয়ন বা ১২৩ কোটি নিয়মিত ফেইসবুক ব্যবহারকারীর মাইল ফলক র্স্পস করে। ফেইসবুক ফেব্রুয়ারী মাসে কিনে নেয় মেসেজিং এপস Whats app ১৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিময়। এ বছর নতুন যুক্ত করে ভিডিও ভিউং সার্ভিস। প্রতিদিন ১ বিলিয়ন ভিডিও দেখা হয় ফেইসবুকের মাধ্যেমে।
প্রতিদিন ১০ মিলিয়ন ওয়েবসাইট ফেইসবুক লাইক এবং শেয়ার বাটনের মাধ্যেমে দেখা হয়। ২০১৪ সালে সবচেয়ে বেশী ব্যবহারকারী ৫ টি দেশ হলঃ
১. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৫১.৮ মিলিয়ন মেম্বার,
২. ভারত ১০৮.৯ মিলিয়ন মেম্বার,
৩. ব্রাজিল ৭০.৫ মিলিয়ন মেম্বার,
৪. ইন্দোনেশিয়া ৬০.৩ মিলিয়ন মেম্বার ও
৫. মেক্সিকো ৪৪.৪ মিলিয়ন মেম্বার।
২০১৫
ফেইসবুক সরাসরি ভিডিও সম্প্রচার সেবার (ফেইসবুক লাইভ) যাত্রা শুরু হয় ২০১৫ সালে। প্রায় ৬০টি দেশে অ্যাড্রয়েড এবং আইওস-এ ফেইসবুক অ্যাপেই লাইভ এর সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে ।
২০১৬
বর্তমানে ফেইসবুক ব্যবহারকারী ১.৭০ বিলিয়ন বা ১৭০ কোটি । বিশ্বাস করুন আর নাই করুন ১৯১৬ সালে বা আজ থেকে ১০০ বছর আগে পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা ১.৭০ বিলিয়ন বা ১৭০ কোটি ছিল। ফেইসবুকের তথ্য অনুযায়ী জুলাই ১.৫৭ বিলিয়ন বা ১৫৭ কোটি একটিভ ফেইসবুক মোবাইল ব্যবহারকারী। ফেইসবুকে সম্প্রতি চালু করেছে রিঅ্যাকশন বাটন। আগের লাইক বাটনের পরিবর্তে চালু হয়া রিঅ্যাকশন বাটনে বেশ কিছু সুবিধা যুক্ত করা হয়েছে। রিঅ্যাকশন বাটনে মোট ৬ টি ইমোজি যুক্ত করা হয়েছে এগুলো হলঃ লাভ, হাহা, ওয়াও, স্যাড ও অ্যাংরি এবং সঙ্গে থাকছে ''লাইক'' ও।
ফেইসবুক অফিসের কিছু ছবিঃ
ব্যক্তিগত কিছু ছবি মার্ক জুকারবার্গের:
ফেইসবুকের শুরু সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ডরমেটরি
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)